স্পোর্টস ডেস্ক: ২৫৬ রানের মাথায় নবম উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার ম্যাট হেনরির বলে গ্লেন ফিলিপসের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কাগিসু রাবাদা। ২২ বল খেলে ২ চারে ১৬ রান করেন রাবাদা। হেনরি ১০ ওভারে ৪৩ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নিয়ে বোলিং কোটা শেষ করেন।
মিলার-রাবাদার ব্যাটে ২৫০ পেরুল দ. আফ্রিকা:
ডেভিড মিলার ও কাগিসু রাবাদার ব্যাটে আড়াইশ রান পেরিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। মিলার ৪৫ ও রাবাদা ১৬ রানে ব্যাট করছেন। এই জুটি নবম উইকেটে ৩৫ বলে দলীয় সংগ্রহে ৩৮ রান যোগ করেছে।
অষ্টম উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে দ. আফ্রিকা:
২১৮ রানের মাথায় আরও একটি উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। এবার ফিলিপসের বলে উইকেটের পেছনে ল্যাথামের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন কেশভ মহারাজ। ৪ বল খেলে ১ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। মিলারের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে যোগ দিয়েছেন কাগিসু রাবাদা। জিততে এখনও ৫৩ বলে ১৩১ রান প্রয়োজন তাদের।
সপ্তম উইকেট হারিয়ে ধুঁকছে দ. আফ্রিকা:
২১২ রানের মাথায় সপ্তম উইকেট হারাল প্রোটিয়ারা। এবার ফিরে গেছেন জানসেন। গ্লেন ফিলিপসের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে ফিরেন তিনি। ৭ বল খেলে ৩ রান আসে তার ব্যাট থেকে।
২০০ রানে যেতেই ৬ উইকেট নেই দ. আফ্রিকার:
দক্ষিণ আফ্রিকার দলীয় সংগ্রহ ২০০ রান না পেরুতেই ষষ্ঠ উইকেট হারায়। এ সময় ব্রেসওয়েলের বলে রাচিনের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন মুল্ডার। ১৩ বল খেলে ১ চারে ৮ রানের বেশি করতে পারেননি তিনি। মিলারের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে যোগ দিয়েছেন মার্কো জানসেন।
পঞ্চম উইকেট হারিয়ে আরো চাপে দ. আফ্রিকা:
১৮৯ রানের মাথায় এসে পঞ্চম উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। রাচিন রবীন্দ্রর বলে কট অ্যান্ড বোল্ড হয়ে ফিরেন মার্করাম। ২৯ বলে ৩টি চারে ৩১ রান করেন মার্করাম। ডেভিড মিলারের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন উইয়ান মুল্ডার।
ক্লাসেনের বিদায়ে চাপে দ. আফ্রিকা:
এইডেন মার্করাম ও হেইনরিখ ক্লাসেন জুটির ওপর নির্ভর করছিল প্রোটিয়াদের লড়াইয়ের সম্ভাবনা। কিন্তু ১৬৭ রানের মাথায় ৭ বল খেলে মাত্র ৩ রান করে সাজঘরে ফেরেন ক্লাসেন। স্যান্টনারের বলে ম্যাট হেনরি ডাইভ দিয়ে বল তালুবন্দি করে ফেরান ক্লাসেনকে। মার্করামের সঙ্গে যোগ দিয়েছেন ডেভিড মিলার। তাদের দুজনের ব্যাটে ভর করে প্রোটিয়ারা কতোদূর যেতে পারে দেখার বিষয়।
তৃতীয় উইকেট হারাল দ. আফ্রিকা:
বাভুমা ফেরার পর ডুসেনও ফিরলেন। দলীয় ১৬১ রানের মাথায় স্যান্টনারের করা অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড হয়ে যান তিনি। ৬৬ বল খেলে ৪টি চার ও ২ ছক্কায় ৬৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। এইডেন মার্করামের সাথে যোগ দিয়েছেন হেইনরিখ ক্লাসেন। এই জুটির ওপর নির্ভর করবে দক্ষিণ আফ্রিকার জয় কিংবা পরাজয়।
শতরানের জুটি গড়ে ফিরলেন বাভুমা:
দ্বিতীয় উইকেটে রাসি ফন ডের ডুসেনকে সঙ্গে নিয়ে ১০৫ বলে ১০৫ রানের জুটি গড়েন টেম্বা বাভুমা। এ যাত্রায় তারা দুজনেই তুলে নেন ফিফটি। এরপর অবশ্য বেশিদূর আগাতে পারেননি। দলীয় ১২৫ রানের মাথায় মিচেল স্যান্টনারের বলে কেন উইলিয়ামসনের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন বাভুমা। ৭১ বল খেলে ৪টি চার ও ১ ছক্কায় ৫৬ রান করে যান তিনি।
বাভুমা-ডুসেনের জোড়া ফিফটি, শতরানের জুটি:
দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ব্যাট করা টেম্বা বাভুমা ও রাসি ফন ডের ডুসেন দুজনেই ফিফটি করেছেন। বাভুমা ৬৪ বলে ৪টি চার ও ১ ছক্কায় ফিফটি করেন। আর ডুসেন ৫১ বলে ৩টি চার ও ১ ছক্কায় করেন ৫০। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে তারা দুজন দলীয় সংগ্রহে ১০৫ বলে ১০৫ রান যোগ করেন।
বাভুমা-ডুসেনের ব্যাটে শতরান পেরিয়ে দ. আফ্রিকা:
বাভুমা ও ডুসেনের ব্যাটে শতরান পেরিয়ে গেল দক্ষিণ আফ্রিকা। ১৯ ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ ১ উইকেটে ১০৬। বাভুমা ৪৯ ও ডুসেন ৩৮ রানে ব্যাট করছেন।
বাভুমা-ডুসেনের ব্যাটে এগোচ্ছে দ. আফ্রিকা:
২০ রানের মাথায় রিকেলটনের উইকেট হারানোর পর বাভুমার সঙ্গে যোগ দেন রাসি ফন ডের ডুসেন। দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে ইতোমধ্যে তারা ৭৪ রান যোগ করেছে ।
প্রথম উইকেট হারাল দ. আফ্রিকা:
পঞ্চম ওভারে এসে প্রথম উইকেট হারাল দক্ষিণ আফ্রিকা। দলীয় ২০ রানের মাথায় ম্যাট হেনরির বলে মাইকেল ব্রেসওয়েলের হাতে ক্যাচ দিয়ে আউট হন রিকেলটন। ১২ বলে ৪টি চারে ১৭ রান করে যান উদ্বোধনী এই ব্যাটসম্যান।
৩৬৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে দ. আফ্রিকা:
নিউ জিল্যান্ডের ছুড়ে দেওয়া ৩৬৩ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ইনিংসের গোড়াপত্তন করতে নেমেছেন টেম্বা বাভুমা ও রায়ান টিকেলটন।
জোড়া সেঞ্চুরি বড় টার্গেট ছুড়ল নিউ জিল্যান্ড:
রাচিন রবীন্দ্র ও কেন উইলিয়ামসনের জোড়া সেঞ্চুরিতে ভর করে দক্ষিণ আফ্রিকাকে বড় টার্গেট ছুড়ে দিয়েছে নিউ জিল্যান্ড। আজ বুধবার (০৫ মার্চ, ২০২৫) লাহোরে অনুষ্ঠিত সেমিফাইনালে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৬ উইকেটে ৩৬২ রান সংগ্রহ করেছে তারা। জিতে ফাইনালে যেতে দক্ষিণ আফ্রিকাকে করতে হবে ৩৬৩ রান।
রাচিন ১০১ বলে ১৩টি চার ও ১ ছক্কায় ১০৮ রান করেন। উইলিয়ামসন ৯৪ বলে ১০টি চার ও ২ ছক্কায় করেন ১০২ রান। এছাড়া ড্যারিল মিচেল ৩৭ বলে ৪টি চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ ও গ্লেন ফিলিপস মাত্র ২৭ বলে ৬টি চার ও ১ ছক্কায় অপরাজিত ৪৯ রানের ঝড়ো ইনিংস খেলেন। তাতে নিউ জিল্যান্ডের রান ৩৬২’র চূড়ায় পৌঁছায়।
বল হাতে লুঙ্গি এনগিদি ১০ ওভারে ৭২ রান দিয়ে ৩টি উইকেট নেন। আরেক পেসার কাগিসু রাবাদা ১০ ওভারে ১ মেডেনসহ ৭০ রান দিয়ে নেন ২টি উইকেট। ৬ ওভারে ৪৮ রান দিয়ে উইয়ান মুল্ডার নেন ১টি উইকেট।
ঝড় তুলে ফিরলেন ড্যারিল, তিনশ পেরিয়ে নিউ জিল্যান্ড:
ল্যাথাম আউট হওয়ার পর ড্যারিল মিচেল ও গ্লেন ফিলিপস ঝড়ো ব্যাটিং করেন। মাত্র ৩০ বলে দলীয় সংগ্রহে যোগ করেন ৫৯ রান। তাতে কিউইদের দলীয় সংগ্রহ ৩০০ পেরিয়ে যায়। ৩১৪ রানের মাথায় অবশ্য ভাঙে ভয়ঙ্কর হয়ে উঠতে যাওয়া এই জুটি। লুঙ্গি এনগিদির বলে ডিপ মিডউইকেটে রাবাদার হাতে ক্যাচ দিয়ে ফিরেন ড্যারিল। ৩৭ বলে ৪টি চার ও ১ ছক্কায় ৪৯ রান করে যান তিনি। ফিলিপসের সঙ্গে এসে যোগ দিয়েছেন নতুন ব্যাটসম্যান মাইকেল ব্রেসওয়েল।
ল্যাথামও ফিরলেন সাজঘরে:
রাচিন ও কেন উইলিয়ামসন জুটি ভাঙার পর দ্রুত উইকেট হারাচ্ছে নিউ জিল্যান্ড। প্রথমে ফিরলেন রাচিন, এরপর উইলিয়ামসন। তিনি আউট হওয়ার পর মাঠে নামা টম ল্যাথাম ৫ বলের বেশি খেলতে পারেননি। দলীয় ২৫৭ রানের মাথায় ব্যক্তিগত ৪ রানে রাবাদার বলে বোল্ড হয়ে যান এই ব্যাটসম্যান।
সেঞ্চুরির পর ফিরলেন উইলিয়ামসনও:
রাচিনের পর সেঞ্চুরি করলেন উইলিয়ামসন। একইভাবে রাচিনের মতো সেঞ্চুরির পর আউট হলেন উইলিয়ামসনও। দলীয় ২৫১ রানের মাথায় উইয়ান মুল্ডারের বলে শর্ট ফাইন লেগে খেলতে গিয়ে লুঙ্গি এনগিদির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন কিউই বর্ষীয়ান ব্যাটসম্যান। ৯৪ বলে ১০টি চার ও ২ ছক্কায় ১০২ রান করে ফেরেন তিনি। ড্যারিল মিচেলের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে যোগ দিয়েছেন টম ল্যাথাম।
রাচিনের পর উইলিয়ামসনের সেঞ্চুরি:
রাচিনের পর সেঞ্চুরি তুলে নিলেন কেন উইলিয়ামসনও। ৯১ বলে ১০টি চার ও ২ ছক্কায় তিন অঙ্কের ম্যাজিক্যাল ফিগার স্পর্শ করেন অভিজ্ঞ এই ব্যাটসম্যান। যা তার ওয়ানডে ক্যারিয়ারের ১৫তম ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টানা তৃতীয়।
সেঞ্চুরির পর ফিরলেন রাচিন:
সেঞ্চুরির পর ফিরলেন রাচিন। যাওয়ার আগে অবশ্য দলকে বড় সংগ্রহের ভিতের ওপর দাঁড় করে গেছেন। ১০১ বলে ১৩টি চার ও ১ ছক্কায় ১০৮ রান করে কাগিসু রাবাদার বলে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দিয়ে আউট হন তিনি। নিউ জিল্যান্ডের রান তখন ২১২। উইলিয়ামসনের সঙ্গে দ্বিতীয় উইকেটে ১৬৪ রানের জুটি গড়ে গেছেন। উইলিয়ামসনের সঙ্গে নতুন ব্যাটসম্যান হিসেবে যোগ দিয়েছেন ড্যারিল মিচেল।
রাচিনের সেঞ্চুরিতে ২০০ পেরিয়ে নিউ জিল্যান্ড:
রাচিন রবীন্দ্র চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে আরও একটি সেঞ্চুরি তুলে নিলেন। বাংলাদেশের বিপক্ষে ১১২ করার পর আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করলেন আরও একটি। মাত্র ৯৩ বলে ১২টি চার ও ১ ছক্কায় ওয়ানডে ক্যারিয়ারের পঞ্চম সেঞ্চুরি পূর্ণ করেন তিনি। তাকে যোগ্য সঙ্গ দেওয়া কেন উইলিয়ামসন ৭২ রানে অপরাজিত আছেন। দ্বিতীয় উইকেটে এই জুটি ইতোমধ্যে দলীয় সংগ্রহে ১৫৪ রান যুক্ত করেছে।
রাচিন-উইলিয়ামসন জুটির শত রান
নিউজিল্যান্ডকে বড় সংগ্রহের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন রাচিন ও উইলিয়ামসন। ২৭তম ওভারের প্রথম বলে মহারেজকে ডাউন দা উইকেটে এসে মারতে চাইলেন রাচিন। তবে বল ব্যাটের কোণায় লেগে কিপার ক্লাসেনের হাত ঘেষে চার হয়ে যায়। এই জুটি পৌঁছে যায় শতরানে।
রাচিনের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে একশ পার করল কিউরা
ম্যাচের ১৮ তম ওভারে দুটি গুরুত্বপূর্ণ ফলক স্প্ররষ করল কিউইরা। প্রথম বলেই মুলডারকে চার মেরে নিজের অর্ধশত পূরণ করেন রাচিন। অন্যদিকে তৃতীয় বলে সিঙ্গেল নিয়ে দলীয় শত রানে পৌঁছে তারা।
প্রথম পাওয়ার প্লেটা দুদলেরই
স্বাচ্ছন্দ্যেই শুরু করেছিল নিউ জিল্যান্ড। দুই ওপেনার ইয়ং এবং রাচিন দেখে শুনেই খেলছিলেন। তবে এনগিদিএ বলে থামতে হয় ২১ রান করা ইংকে। আরেক প্রান্তে রাচিন অবশ্য অবিচলই আছেন ২৯ বলে ২৯ রানে। জুটি গড়েছেন তিনে নামা উইলিয়ামসনের সাঙ্গে।
এনগিদিতে কাটা পড়লেন ইয়ং
ব্রেক-থ্রু এনে দিলেন এনগিদি। ধীর গতির অফ-কাটার বলটি ইয়াং মাঠের বাইরে ফেলতে চাইলেন।সমস্যা হলো, বলটি স্লো থাকায় উপরে উঠে যায়। মিড অফে দাঁড়িয়ে থাকা মার্করাম সেই ক্যাচ ধরতে ভুল করেননি।
উইল ইয়াং, ক্যাচ- মার্করাম, বল- এনগিদি, ২১ রান (২৩ বল ৩x৪ ০x৬) স্ট্রাইক রেট: ৯১.৩
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দ্বিতীয় সেমি ফাইনালে টস জিতেছেন নিউ জিল্যান্ড। কিউই অধিনায়ক মিচেল স্যান্টনার দক্ষিণ আফ্রিকাকে ফিল্ডিংয়ে পাঠানোর সিধান্ত নিয়েছেন।
স্যান্টনার বলেন, “উইকেট ভালো মনে হচ্ছে। এখানে শিশির আশা করছি না। দেশকে নেতৃত্ব দেওয়া একটা সম্মানের ব্যাপার। আমরা জানি এই পরিস্থিতিতে কি আশা করতে হয়। আমরা অপরিবর্তীৎ একাদশ নিয়ে নামছি। দক্ষিণ আফ্রিকাকে চাপে রাখার আশা করছি।”
অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে এসেছে একটি পরিবর্তন। চোট কাটিয়ে অধিনায়ক বাভুমা ফিরেছেন ট্রিস্টান স্ট্যাবসের জায়গায়। অন্যদিকে এইডেন মার্করামও ফিট থাকায় একাদশে আছেন। বামুভা বলেন, “আমরা খুব একটা উদ্বিগ্ন না, তবে আমরাও ব্যাটিং করতেই পছন্দ করতাম। তবে আমাদের ভালো শুরু করতে হবে।”
নিউজিল্যান্ড একাদশ: উইল ইয়াং, রাচিন রাভিন্দ্রা, কেইন উইলিয়ামসন, ড্যারেল মিচেল, টম ল্যাথাম (উইকেটকিপার), গ্লেন ফিলিপস, মাইকেল ব্রেসওয়েল, মিচেল স্যান্টনার (অধিনায়ক), ম্যাট হেনরি, কাইল জেমিসন, উইলিয়াম ওরর্ক।
দক্ষিণ আফ্রিকা: টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), রায়ান রিকেলটন, রাসি ভ্যান ডার ডুসেন, এইডেন মার্করাম, হেইনরিখ ক্লাসেন (উইকেটকিপার), ডেভিড মিলার, উইয়ান মুল্ডার, মার্কো ইয়ানসেন, কেশভ মহারাজ, কাগিসো রাবাদা, লুঙ্গি এনদিগি।
ক্রিকেটের দুই কপালপোড়ার লড়াই
আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শেষ চারে নেই স্বাগতিক পাকিস্তান। তাতে কি দ্বিতীয় সেমি ফাইনালে আজ বুধবার (৫ মার্চ, ২০২৫) দক্ষিণ আফ্রিকা-নিউ জিল্যান্ড ম্যাচের জৌলশ খানিকটা কমছে? হয়ত কমছে বটে। তবে গাদ্দাফি স্টেডিয়াম এই হাই ভোল্টেজ ম্যাচ ঘিরে কানায় কানায় ভরে উঠতে পারে লাহোরবাসীর ক্রিকেট প্রেমর কারণেই।
পিপি/ এমআর